ব্যাপক ধাক্কা সিপিআইএম-এ! ভোটের মুখে তৃণমূল কর্মী খুনের দায়ে দোষী সাব্যস্ত ১৮ নেতা কর্মী।
বেঙ্গল এক্সপ্রেসঃ এমনিতেই সংগঠন তলানিতে এসে ঠেকেছে, সব যায়গায় প্রার্থী দেওয়া সম্ভব হয়নি। রাজ্যজুড়ে বিজেপি তৃণমূলের পর প্রার্থী ঘোষণায় দ্বিতীয়। সেখানে পঞ্চায়েতের মুখে আবার চাপে পড়ল সিপিআইএম! ২০১০ সালে বর্ধমানের দুই তৃণমূল সমর্থককে খুনের মামলায় মঙ্গলবার বর্ধমান আদালত সিপিআইএমের ১৮ জন কর্মী-নেতা-সমর্থক কে দোষী সাব্যস্ত করেছে।
আজ হবে তাঁদের শাস্তি ঘোষণা। উল্লেখ্য, জামালপুরের মুইদিপুর পচা মার্কেট এলাকায় ২০১০ সালের ১৪ই সেপ্টেম্বর সশস্ত্র সিপিআইএম সমর্থকরা মিলন মালিকের নেতৃত্বে হামলা চালায় তৃণমূল সমর্থকদের উপর। এই ঘটনায় গুরুতর জখম হন সাহেব সাঁতরা, শ্যামাপদ দে, শ্যামল দাস, শৈলেন কর্মকার, অনিল মালিক এবং দীনবন্ধু সাঁতরা সহ একাধিক তৃণমূল সমর্থক। সেদিন বেশ কয়েকটি তৃণমূল সমর্থকদের বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয় সিপিআইএম আশ্রিত দুষ্কৃতীরা।
পাশাপাশি তাণ্ডব চলে জামালপুর থানার রেশালতপুর গ্রামের দিঘীরপাড় ও উজিরপুরের রুইদাস পাড়াতেও। খুন হন তৃণমূল নেতা পাঁচু দাস এবং ঈশা মল্লিক। পরে পাঁচু দাসের ভাইপো প্রবীর দাস জামালপুর থানায় এফআইআর দায়ের করেন সিপিআইএম নেতা, কর্মীদের বিরুদ্ধে। পুলিশ চার্জশিট পেশ করে ২০১১ সালের ১৬ জানুয়ারি। সেখানে ওই ১৮ জন সিপিআইএম নেতা-কর্মীকে অভিযুক্ত হিসেবে উল্লেখ করা হয়৷ আজ হবে শাস্তির রায়দান।
আজ হবে তাঁদের শাস্তি ঘোষণা। উল্লেখ্য, জামালপুরের মুইদিপুর পচা মার্কেট এলাকায় ২০১০ সালের ১৪ই সেপ্টেম্বর সশস্ত্র সিপিআইএম সমর্থকরা মিলন মালিকের নেতৃত্বে হামলা চালায় তৃণমূল সমর্থকদের উপর। এই ঘটনায় গুরুতর জখম হন সাহেব সাঁতরা, শ্যামাপদ দে, শ্যামল দাস, শৈলেন কর্মকার, অনিল মালিক এবং দীনবন্ধু সাঁতরা সহ একাধিক তৃণমূল সমর্থক। সেদিন বেশ কয়েকটি তৃণমূল সমর্থকদের বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয় সিপিআইএম আশ্রিত দুষ্কৃতীরা।
পাশাপাশি তাণ্ডব চলে জামালপুর থানার রেশালতপুর গ্রামের দিঘীরপাড় ও উজিরপুরের রুইদাস পাড়াতেও। খুন হন তৃণমূল নেতা পাঁচু দাস এবং ঈশা মল্লিক। পরে পাঁচু দাসের ভাইপো প্রবীর দাস জামালপুর থানায় এফআইআর দায়ের করেন সিপিআইএম নেতা, কর্মীদের বিরুদ্ধে। পুলিশ চার্জশিট পেশ করে ২০১১ সালের ১৬ জানুয়ারি। সেখানে ওই ১৮ জন সিপিআইএম নেতা-কর্মীকে অভিযুক্ত হিসেবে উল্লেখ করা হয়৷ আজ হবে শাস্তির রায়দান।
Leave a Comment